নড়াইল জেলা প্রতিনিধি।
নড়াইল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল মালেক ও সহকারী শিক্ষক মঞ্জুর হাসানসহ কয়েকজন শিক্ষককে বিদ্যালয়ের পাশের দুই খাবার দোকানি (ফাস্ট ফুড) লাঞ্ছিত করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার (৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বিদ্যালয়ের প্রবেশদ্বারে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার বিচার দাবিতে শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ের সামনের সড়ক অবরোধসহ বিক্ষোভ মিছিল করে। পরে জেলা প্রশাসকের কাছে শিক্ষক লাঞ্ছনার বিচার দাবি করে শিক্ষার্থীরা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিদ্যালয়ের এক শিক্ষক জানান, ক্লাস চলাকালীন সময়ে ছাত্ররা যাতে বাইরে যেতে না পারে সেজন্য বিদ্যালয়ের প্রবেশদ্বার বন্ধ করে রাখা হয়। মর্নিংশাখার ক্লাস দুপুর ১২টা ৫মিনিটে শেষ হলে দ্বিতীয়শাখার জন্য প্রবেশদ্বার খোলা হয়। বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার আগ মুহূর্তে দিবা শাখার ছাত্ররা বিদ্যালয়ে প্রবেশের অপেক্ষায় সেডের সামনে দাঁড়িয়ে ছিল। এ সময় বিদ্যালয়ের দক্ষিণ পাশে ‘স্কুল কিচেন’ নামে ফাস্ট ফুডের মালিক পরশ রহমান ও নাহিদ বিদ্যালয়ের সামনে এসে হৈচৈ করে প্রধান শিক্ষকসহ কয়েক শিক্ষকের সঙ্গে দুর্বব্যহার করেন বলে অভিয়োগ রয়েছে। তারা বিদ্যালয়ের শিক্ষক মঞ্জুর হাসানের শার্টের কলার চেপে ধরার চেষ্টা করলে ছাত্ররা প্রতিবাদ জানায়।
এ ব্যাপারে শিক্ষক মঞ্জুর হাসানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি মোবাইল ফোনে সাড়া দেননি।
তবে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল মালেক বলেন, ঘটনার সময় দুই যুবক স্কুল গেটের কাছে এসে কয়েকজন শিক্ষকের সঙ্গে দুর্বব্যহার করেন। তারা বলেন, আপনারা গেট খোলা রাখতে পারেন না ? প্রধান শিক্ষক আরো বলেন, শুনেছি বিদ্যালয়ে সামনে ওই যুবকরা খাবার দোকান চালু করেছেন। স্কুলের গেট বন্ধ থাকায় তাদের বিক্রি কমে যেতে পারে, সেই আশংকায় তারা শিক্ষকদের সঙ্গে এমন আচরণ করতে পারেন।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত খাবার দোকান মালিক শহরের মহিষখোলা এলাকার পরশ ও নাহিদের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাদের পাওয়া যায়নি।
নড়াইল সদর থানার ওসি (চলতি দায়িত্ব) মাহমুদুর রহমান বলেন, খাবার দোকানিদের বিরুদ্ধে ছাত্ররা বিক্ষোভ করছে, এমন খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায় অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
নড়াইল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল মালেক ও সহকারী শিক্ষক মঞ্জুর হাসানসহ কয়েকজন শিক্ষককে বিদ্যালয়ের পাশের দুই খাবার দোকানি (ফাস্ট ফুড) লাঞ্ছিত করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার (৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বিদ্যালয়ের প্রবেশদ্বারে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার বিচার দাবিতে শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ের সামনের সড়ক অবরোধসহ বিক্ষোভ মিছিল করে। পরে জেলা প্রশাসকের কাছে শিক্ষক লাঞ্ছনার বিচার দাবি করে শিক্ষার্থীরা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিদ্যালয়ের এক শিক্ষক জানান, ক্লাস চলাকালীন সময়ে ছাত্ররা যাতে বাইরে যেতে না পারে সেজন্য বিদ্যালয়ের প্রবেশদ্বার বন্ধ করে রাখা হয়। মর্নিংশাখার ক্লাস দুপুর ১২টা ৫মিনিটে শেষ হলে দ্বিতীয়শাখার জন্য প্রবেশদ্বার খোলা হয়। বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার আগ মুহূর্তে দিবা শাখার ছাত্ররা বিদ্যালয়ে প্রবেশের অপেক্ষায় সেডের সামনে দাঁড়িয়ে ছিল। এ সময় বিদ্যালয়ের দক্ষিণ পাশে ‘স্কুল কিচেন’ নামে ফাস্ট ফুডের মালিক পরশ রহমান ও নাহিদ বিদ্যালয়ের সামনে এসে হৈচৈ করে প্রধান শিক্ষকসহ কয়েক শিক্ষকের সঙ্গে দুর্বব্যহার করেন বলে অভিয়োগ রয়েছে। তারা বিদ্যালয়ের শিক্ষক মঞ্জুর হাসানের শার্টের কলার চেপে ধরার চেষ্টা করলে ছাত্ররা প্রতিবাদ জানায়।
এ ব্যাপারে শিক্ষক মঞ্জুর হাসানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি মোবাইল ফোনে সাড়া দেননি।
তবে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল মালেক বলেন, ঘটনার সময় দুই যুবক স্কুল গেটের কাছে এসে কয়েকজন শিক্ষকের সঙ্গে দুর্বব্যহার করেন। তারা বলেন, আপনারা গেট খোলা রাখতে পারেন না ? প্রধান শিক্ষক আরো বলেন, শুনেছি বিদ্যালয়ে সামনে ওই যুবকরা খাবার দোকান চালু করেছেন। স্কুলের গেট বন্ধ থাকায় তাদের বিক্রি কমে যেতে পারে, সেই আশংকায় তারা শিক্ষকদের সঙ্গে এমন আচরণ করতে পারেন।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত খাবার দোকান মালিক শহরের মহিষখোলা এলাকার পরশ ও নাহিদের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাদের পাওয়া যায়নি।
নড়াইল সদর থানার ওসি (চলতি দায়িত্ব) মাহমুদুর রহমান বলেন, খাবার দোকানিদের বিরুদ্ধে ছাত্ররা বিক্ষোভ করছে, এমন খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায় অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সম্পাদকঃ মেহেদী হাসান
প্রকাশকঃ জি.এম এনামুল
প্রধান কার্যালয় - ৯৯,কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কাওরান বাজার,ঢাকা ১২১৫
মোবাইলঃ 01718863323
ই-মেইলঃ info@manobkollan.com